মৌলীনাথ গোস্বামী
সন্দীপ দত্ত প্রবাদ যখন চিতায় ওঠে মানুষ এইভাবেই কাঁদে... শব্দনাভি পোড়ে না তার হাত ছাড়িয়ে অগ্নিশিখার অমরত্বের চৈতি হাওয়ায়
সন্দীপ দত্ত প্রবাদ যখন চিতায় ওঠে মানুষ এইভাবেই কাঁদে... শব্দনাভি পোড়ে না তার হাত ছাড়িয়ে অগ্নিশিখার অমরত্বের চৈতি হাওয়ায়
কুয়াশা ভেঙে তোমায় আমায় মিলে হয়তো বা হেঁটে যাবো একদিন কার্তিকের কুয়াশা ভরা নীলে।
পদ্মপাতার জল চুপটি করে বসে থাকি অথবা কখনো হাঁটি আর কুড়োতে থাকি টুকরো ইতিহাসের পাতা। সমুদ্রের ছোবলে চাঁদকে ভাঙতে দেখলে ছবিটাকে কুড়িয়ে রাখি যেমন কুড়িয়ে রাখি ফেনা থেকে বেড়িয়ে আসা ছোট ছোট কাঁকড়া।
একান্ত এলিজি নির্মাণ তোমাকে ভুলতে আমি সমুদ্রের কাছে , তার একটানা শোকসংগীতের কাছে গেছি। তার বারবার নিজস্ব নির্মাণ ভেঙে ফেলা দেখে
কোথাও যাওয়ার ছিল না ধীরে ধীরে রাহু গিলে খেল এক অনিবার্য সাঁকো বৈশাখের শুকনো মাঠ ডাকছে, যা... কোথাও যাওয়ার ছিল না ভেবেই অমঙ্গল বার্তা
১ দশমিক মৃত্যু ও সুদীপ মান্নার লালাভ ক্রোমোজোম বীজ একিউট সেরিব্রাল পালসির কোন ঋতুকালীন সিলেবাস নেই শ্রেণিকক্ষের নীল আলোর ভেতরে দাঁড়িয়ে সুদীপ মান্না বিষয়ক এক অঙ্গুরীমাল শরীর কালো স্পোরোটিক কাচ হয়ে যাচ্ছে প্রতিটি গোলার্ধের শিথিল শ্বেত প্রদরের ডানা-গুলোকে নিয়ে,
এভাবে চলে যেতে নেই খসে পড়ে মুঠো, ছেড়ে যায় মায়া পথ অকালের ডাকে এসেছে স্বর্ণরথ ভাষাহীন চোখ সোহাগ-আত্মজা আর 'নেই ' হয়ে যাওয়া লাল নীল সংসার।
শুভেচ্ছা সফর মনে রাখতে চাই না তুই নেই সারা সন্ধে নামকাওয়াস্তের পার্টিতে ভেসে গেলাম কাঁচা আমের সরবত আর বর্গীরাজের হাস্যকৌতুক ঠায় জ্বলছিল হলুদ লাইট
একটি পজিটিভ এলিজি বিলুপ্ত কৃষ্ণদ্বাদশী জানে... বরাবরই তুমি আলেয়া চেয়েছ। ভাটির দিকে ফিরিয়ে দিয়েছ বিকৃত আঙুল
মায়ের জন্য এলিজি (নবনীতা দেবসেন স্বরণে) মেঘভারানত দু'চোখ আমার! তোমার প্রস্থানে- বুকের মধ্যে হুড়মুড় করে এলো