প্রকাশিত হয়েছে ত্রৈমাসিক সাহিত্য পত্রিকা “কলমে কারুকৃতি”-এর শারদীয়া সংখ্যা (১৪৩১)
চিরন্তন অনুভূতির কথা এখন আর কেউ বলে না। সেই বিমল প্রেম-স্নিগ্ধ মমতা দুর্বার মায়া... কেউ আর এসব নিয়ে গল্প কথা লেখে না। কেবল বোমা-বন্দুক-টাকা-পয়সা-লোভ-বঞ্চনা।
বীরভূমের প্রতিটি গ্রাম উদার প্রকৃতির মাঝে যেন এক আড়ম্বরহীন বাসস্থান। সেখানে বাস করে জটিলতাহীন মানুষেরা। তা সত্ত্বেও, সব মানুষের চরিত্র তো একরকম হয় না। স্বার্থান্বেষী মানুষেরও অভাব নেই। এই গল্প সংকলনে আছে বীরভূমের গ্রামের সেইসব মানুষের কথা।
সম্রাট জাহাঙ্গীরের সময়ের এই উপন্যাসটির কেন্দ্রীয় চরিত্র অন্যতম বারাে ভুইয়া বাকলার রাজা রাম চন্দ্র রায়ের কন্যা শােভা এবং তার পর্তুগিজ সেনাপতি জোসেফ,তাদের প্রেমের কাহিনী।
বেদের সমস্ত খন্ডগুলির বিশ্লেষণমূলক আলোচনা সামনে এলে বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে ঋকবেদের আলোচনা করার সুবিধা হবে, এবং তার সাথে বাংলা সাহিত্যের একটি বিশাল দিক উন্মোচিত হবে। এই সব কথা মাথায় রেখে আমি একজন শ্রদ্ধাবান বেদ পাঠক হিসেবেই এই বইটি লিখেছি। আমার আলোচনায় কিছু অসংগতি ও ত্রুটি থেকে যেতেই পারে, তার জন্য সহৃদয় পাঠক আমাকে ক্ষমা করবেন, সেই আশা রাখি।
নিছক কাহিনি নয়, গল্পের প্রেক্ষিতে উঠে এসেছে এক উত্তাল কালখন্ড, ধর্মীয় সীমানার বাধ্যবাধকতা। মাধুর্যের নকশী কাঁথার ইঙ্গিত রয়েছে সাধনা ও সাধকের সুরমুগ্ধতায়। মসৃণ ও ঝরঝরে বাক্যরীতিতে লেখা উপন্যাসটি পাঠকপ্রিয় হবে বলেই মনে হয়।
একটি প্রেমকাহিনি, সহজ স্বাভাবিক ছন্দে যা শাশ্বত হয়ে উঠেছে গল্পের প্রবাহে।
চেতন মন যা ছুঁয়ে নিতে পারলেও বুঝে নিতে পারে না, সে সাবলীল বিচরণ করে অবচেতনে।
'শূন্য থেকে ক্রমশ'- এই গ্রন্থের কবিতাগুলি মূলত ভাববাদী ধারণার উপর নির্মিত কল্পচিত্র।