মীরা মুখোপাধ্যায়
একান্ত এলিজি নির্মাণ তোমাকে ভুলতে আমি সমুদ্রের কাছে , তার একটানা শোকসংগীতের কাছে গেছি। তার বারবার নিজস্ব নির্মাণ ভেঙে ফেলা দেখে
একান্ত এলিজি নির্মাণ তোমাকে ভুলতে আমি সমুদ্রের কাছে , তার একটানা শোকসংগীতের কাছে গেছি। তার বারবার নিজস্ব নির্মাণ ভেঙে ফেলা দেখে
কোথাও যাওয়ার ছিল না ধীরে ধীরে রাহু গিলে খেল এক অনিবার্য সাঁকো বৈশাখের শুকনো মাঠ ডাকছে, যা... কোথাও যাওয়ার ছিল না ভেবেই অমঙ্গল বার্তা
১ দশমিক মৃত্যু ও সুদীপ মান্নার লালাভ ক্রোমোজোম বীজ একিউট সেরিব্রাল পালসির কোন ঋতুকালীন সিলেবাস নেই শ্রেণিকক্ষের নীল আলোর ভেতরে দাঁড়িয়ে সুদীপ মান্না বিষয়ক এক অঙ্গুরীমাল শরীর কালো স্পোরোটিক কাচ হয়ে যাচ্ছে প্রতিটি গোলার্ধের শিথিল শ্বেত প্রদরের ডানা-গুলোকে নিয়ে,
এভাবে চলে যেতে নেই খসে পড়ে মুঠো, ছেড়ে যায় মায়া পথ অকালের ডাকে এসেছে স্বর্ণরথ ভাষাহীন চোখ সোহাগ-আত্মজা আর 'নেই ' হয়ে যাওয়া লাল নীল সংসার।
শুভেচ্ছা সফর মনে রাখতে চাই না তুই নেই সারা সন্ধে নামকাওয়াস্তের পার্টিতে ভেসে গেলাম কাঁচা আমের সরবত আর বর্গীরাজের হাস্যকৌতুক ঠায় জ্বলছিল হলুদ লাইট
একটি পজিটিভ এলিজি বিলুপ্ত কৃষ্ণদ্বাদশী জানে... বরাবরই তুমি আলেয়া চেয়েছ। ভাটির দিকে ফিরিয়ে দিয়েছ বিকৃত আঙুল
মায়ের জন্য এলিজি (নবনীতা দেবসেন স্বরণে) মেঘভারানত দু'চোখ আমার! তোমার প্রস্থানে- বুকের মধ্যে হুড়মুড় করে এলো
একটি শীতল রাতে (বাবার জন্য এলিজি) কন্যাকুমারিকা ঘুরে তুমি এলে খুশিতে উচ্ছ্বল সে মানুষ, অন্য রূপে ক্লান্ত দেহ-মনে চুপ করে ছিলে খুব
জীবন সতেজ আছি। জীবনে আছি। ভাতের ঢেকুর তুলে নির্মলা মুখোপাধ্যায় শুনতে শুনতে দেখি শরীর গাছ হয়ে এলো।
এপিটাফ যাবতীয় সংগ্রাম শিথিল হয়ে আসছে ক্রমশ বিদেহী শত্রুর গন্ধ ধীরে ধীরে তীব্রতর হচ্ছে রসদের আরত থেকে নগ্ন কান্না উঠে আসছে