নিলয় নন্দীর কবিতা
কোথাও যাওয়ার ছিল না ধীরে ধীরে রাহু গিলে খেল এক অনিবার্য সাঁকো বৈশাখের শুকনো মাঠ ডাকছে, যা… কোথাও যাওয়ার ছিল না ভেবেই অমঙ্গল বার্তা আকাশ সরু হয়ে এলো ক্রমশ রোদের হাহুতাশ ঝরে পড়ল কড়ি বরগায় বাজারের ব্যাগে দাড়ি কামানোর ক্রিমে টাঙানো মশারিতে সবেমাত্র, মুক্তি বলে চেঁচিয়ে উঠলে প্রথম তাপস চারদিকে ফুটে উঠল সাদা পদ্ম নিয়তি! নিশিডাক! নৈঃশব্দ! জল জানে, জানে মাছেদের খলবল খলবল পাতা উড়ে যাচ্ছে, বেজে যাচ্ছে সময়ের ট্রাম্পেট না ফেরা গাভীর পিছনে দৌড়ে যাচ্ছে অশুভ বাতাস ঈষৎ বাঁকা হরফে আজও লেখা আছে স্মৃতিফলক। |